গল্পনগর
মা । তমাল রায়
পুতুল তো পুতুল, তার নাক চোখ টেঁরা না বাঁকা এ নিয়ে না ভাবলেই হত। তবু ও ভাববেই। যেমন ধর কারো হাত লম্বা,কারো বেঁটে, সেতো তার দৈহিক গঠনরীতি মেনেই তৈরী। তা… বিস্তারিত
গ্রোসারি শপে ভাংতি লওয়া টিয়া পাখিটা । হাসান শাহরিয়ার
গ্রোসারি শপের ভিতর শ্যাম্পু কিনতেছিলাম। একটা টিয়া পাখি কই থেইকা যেন আসলো। সত্যি সত্যি টিয়া পাখি। কোয়ার্টারের ভিতর বিল্ডিংয়ের আশপাশে আমগাছে নারকেল গাছে যেইসব টিয়া পাখি উড়ে; তাদের মত। তারও… বিস্তারিত
চার ভাঁজের চিরকুট । ফাহমিদা ফাম্মী
হটাৎ টুপটাপ বৃষ্টি শুরু হল, এক্কেবারে কাক ভেজা অবস্থা, জহিরের টংএ বসে দিব্বি চা খাচ্ছিলাম আর কি হল এটা? ধ্যাত কিচ্ছু ভালো লাগে না… কাক ভেজা অবস্থাতেই মেসে ফিরলাম, মেসে… বিস্তারিত
আজরফ’স টি স্টল । হাসান ইনাম
গলির প্রবেশ পথ। টুং টাং আওয়াজ। চা’এর দোকান। আজরফ দোকানি। সকাল ছয়টায় কেটলি বসায় স্টোভে। ঝাঁট দেয় দোকানের সামনে। বিস্কুটের বৈয়ামগুলো যত্ন করে মুছে। আরো কিছু টুকটাক কাজ। এরপর বেন্সনের… বিস্তারিত
সংকট । কেতু মন্ডল
অনেক দিন হলো আকতারের সাথে দেখা নেই। ওর বাড়িতে গেলে আফরোজা তার খোঁজ জানতে চাইলে আমি তার কোন খোঁজ দিতে পারি নি। বেশ কিছু দিন হলো সে নাকি বাড়ি ফেরে… বিস্তারিত
প্রবাল দুপুর । কেতু মন্ডল
মানুষের আনাগোনা কমে গেছে, রাত গভীর হয়েছে। কুকুরটি আমাকে শুঁকে সাথে চলতে থাকে, রাতে বাড়ি ফেরার পথে কুকুরটি আমার সাথি হয়, কোথায় যে থাকে তার কোনো হদিস নেই, কিন্ত ঠিকই… বিস্তারিত
চাকরি হারানোর সতেরতম সন্ধ্যায় একটি গ্রীষ্মকালীন স্বপ্ন । হাসান আওরঙ্গজেব
চাকরিটা হারিয়ে তখন আমি একেবারে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলাম; সত্যি বলতে কি, দিশেহারা হওয়া ছাড়া আমার আর কোনো উপায়ই ছিলনা! মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়া বলতে যা বোঝায় বিষয়টা ছিল তারচেয়েও বেশী… বিস্তারিত
অচলায়তন । আবু উবায়দাহ তামিম
এখানেও চায়ের লিকার কড়া করে দিল, আমার রাশির সাথে এই বিষয়টা চুম্বকের মতো জড়িয়ে আছে —নতুন কোন অপরিচিত দোকানে গিয়ে হালকা করে চা চাইলে চাঅলা নির্দ্বিধায় তিতা চা করে দিবে।… বিস্তারিত
একটি খুন, অতঃপর… । রিমঝিম আহমেদ
ঘুমন্ত পাড়া শব্দটা এখানকার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।দিনভর হুল্লোড় আর রাতের ফিসফিসানি এটাই এখানকার স্বাভাবিক রীতি। মাঝে মাঝে রাতের ফিসফিসানি ছাপিয়ে হাসি আর কান্নার রোল শব্দময় হয়ে উঠে, যারা এখানে থাকে,… বিস্তারিত
রুবিনা অথবা একটি কোচিংয়ের গল্প । আবু উবায়দাহ তামিম
সখিপুর গ্রামটাকে এখন আর একদমই গাঁওগেরাম ভাবা যায়না। আগে অবশ্য এটা খুবই গ্রাম্য এলাকা ছিল। কিন্তু এই দু তিন বছরে তার রূপ, ছবি বদলে শহুরে শহুরে একটা ভাব চলে এসেছে।… বিস্তারিত